যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ এবং এই রোগে মৃত্যু কমাতে সরকারিভাবে নানা প্রচেষ্টা আছে। রোগটি নির্ণয়ের অন্যতম সহায়ক এক্স-রে মেশিন। অথচ জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে থাকা ১৮৯টি এক্স-রে যন্ত্রের মধ্যে ৫৫টিই বিকল হয়ে পড়ে আছে। এতে অনেক রোগী থাকছে পরীক্ষার বাইরে। ফলে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে পড়
আজ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। ‘যক্ষ্মা’ শব্দটা বাংলা ‘রাজক্ষয়’ শব্দ থেকে এসেছে। এই রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় ফুসফুস। তবে হৃৎপিণ্ড, অগ্ন্যাশয়, ঐচ্ছিক পেশি ও থাইরয়েড গ্রন্থি ছাড়া শরীরের যেকোনো অঙ্গেই এই রোগ হতে পারে। এমনকি কিডনি, মেরুদণ্ড অথবা মস্তিষ্ক পর্যন্ত আক্রান্ত হতে পারে। তবে জীবাণু শরীরে ঢুকলেই কি
যক্ষ্মার উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০২১ সালে দেশে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে ৪২ হাজারই মারা গেছে। সে হিসাবে রোগটিতে গড়ে প্রতি মিনিটে একজন আক্রান্ত হয় এবং প্রতি ১২ মিনিটে একজনের মৃত্যু
আজ ২৪ মার্চ, বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘হ্যাঁ, আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করতে পারি’। যক্ষ্মা রোগের ক্ষতিকর দিক, বিশেষ করে স্বাস্থ্য, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিণতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হয়